সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৩ পূর্বাহ্ন

নিউজ হেডলাইন:
মোহনপুরে বিএনপি’র দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিতসভাপতি শামিমুল ইসলাম মুন, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব নির্বাচিত রাজশাহীতে বাসচাপায় প্রাণ হারালেন একই পরিবারের ৩ জন রাজশাহী জেলা কমিটির সম্মেলন অনুষ্ঠিতসভাপতি আসাদ-সম্পাদক আখতার চলনবিল অধ্যুষিত উল্লাপাড়ায় সরিষা ফুল থেকে মধু সংগ্রহের ধুম পবায় অনুদানের নামে ইট ভাটায় চাঁদাবাজি তানোরে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত তানোরে দ্বিতীয় স্ত্রীর প্রতারণায় প্রথম স্ত্রী নিঃস্ব তানোরে জনপ্রিয় নেতা মিজানের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে উপজেলা বিএনপির সাংবাদিক সম্মেলন ভারতের দাসত্ব আর করবেনা বাংলাদেশ! বিএনপি নেতা শরিফ উদ্দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের দলবাজি পরিহার করতে হবে : মেজর শরিফ উদ্দিন
তানোরে আরাত এগ্রো খামারে ওজনে বিক্রি হচ্ছে গরু

তানোরে আরাত এগ্রো খামারে ওজনে বিক্রি হচ্ছে গরু

নিজস্ব প্রতিবেদক তানোর:কোরবানির গরুর ওজন ধরে (লাইভওয়েট) কেজিপ্রতি দাম চাওয়া হচ্ছে

৫০০ টাকা। রাজশাহীর তানোর পৌর শহরের গোল্লাপাড়া এলাকায় আরাত এগ্রো নামে একটি খামারে এভাবেই বিক্রি হচ্ছে কোরবানির গরু। ইতিমধ্যে খামারের কয়েকটি গরু এভাবে বিক্রি হয়ে গেছে। 
স্থানীয়রা জানান, শুধু কোরবানির ঈদেই গরু কিনে থাকেন এমন অনেক মানুষ রয়েছেন। ফলে গরুর দাম নির্ধারণের কোনো ধারণা থাকে না তাদের। পাশাপাশি গরুর সরকারি কোনো বিক্রয় মূল্য নেই। এই অবস্থায় বাজারে গরু কিনতে গিয়ে অনেকেই প্রতারিত হন। তাই আরাত অ্যাগ্রো খামারে গরু ওজন করেই বিক্রি করা হচ্ছে। গরুর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি মাত্র ৫০০ টাকা। পছন্দের গরুটি স্কেলে পরিমাপ করেই দাম নির্ধারণ করছেন ক্রেতারা। তারিত হওয়ার সুযোগ নেই। খামারে সর্বনিম্ন ৩০০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০০ কেজি ওজনের

গরু রয়েছে। তবে মাঝারি ওজনের গরুর চাহিদা অনেক বেশি। খামারটিতে বিক্রিযোগ্য মোট ৪০টি গরু রয়েছে। খামার থেকে গরু কিনে নেওয়া আয়েন উদ্দিন বলেন, ঈদের বাজার ঘুরে পশু ক্রয় করা কষ্টের। দালালদের দৌরাত্ম্যে কোরবানি পশুর হাটে যাওয়া মুশকিল। খামারে পছন্দ করার পর ওজন করে দাম নির্ধারণের সুযোগ থাকায় প্রতারণার সুযোগ নেই। এ জন্য এই খামার থেকে গরু কিনেছি। ‘লাইভ ওয়েট’ দিয়ে গরু বিক্রির কারণ হিসেবে আরাত এগ্রো ফার্মের উদ্যোক্তা বিশিষ্ট সমাজসেবক জনদরদী তানোর পৌর আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আবুল বাশার সুজন বলেন, ‘গরুর ওজন মাপা হয় ডিজিটাল পাল্লায়, যা ডিজিটাল স্কেল নামে পরিচিত। আমাদের পক্ষ থেকে ঈদের একদিন আগে পর্যন্ত ক্রেতা চাইলে আমরা বিক্রয় হওয়া গরুটি আমাদের যত্নে রাখব এবং ক্রেতাদের বাসায় পৌঁছে দেব ইনশা আল্লাহ।’ এমনকি গরুর খাওয়ানোও আমাদের দায়িত্বে। কারণ অনেকের সুন্দর বাড়িতে কোরবানির গরুটি রাখতে সমস্যা হয়। 

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ওয়াজেদ আলী বলেন, গরুর ওজনের হিসাব করে বিক্রি করলে ক্রেতা জানবেন তিনি কত কেজি পর্যন্ত মাংস পাবেন। এ ছাড়া এই পদ্ধতিতে বিক্রি করলে স্বচ্ছতাও থাকে।

স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




Copyright @ 2024 Jonotarsomoy24.com । জনতার সময়২৪. All rights reserved

ডিজাইন ও তৈরী করেছেন- হাবিবুর রহমান নীল